A political Blog about how and why a reign of terror in West Bengal is unleashed planfully by imperialists, multinational company financed and supported Rainbow Alliance of Maoists, Naxalites,TMC, Congress, SUCI, perverted anti-Communist and anti-Leftist so-called sold-out intellectuals, corporate media and NGOs of doubtful character.
Thursday, February 16, 2017
জোরের সামনেই খড়কুটোর মতো উড়ে গেছে ঘাসফুলও। মাত্র একটি ফ্যাকাল্টিতে ৩%-রও কম ভোট। রাজনৈতিক ব্যারিকেডের মজবুতই মতাদর্শগতভাবে পরাস্ত করতে পেরেছে তথাকথিত অরাজনীতির রাজনীতিকে। আর্টস ফ্যাকাল্টির সব কটি আসনে বিপুল ব্যবধানে ভারতের ছাত্র ফেডারেশনের জয়ের পাশাপাশি সায়েন্স-ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টিতেও রাজনৈতিক মেরুকরণের স্পষ্ট হয়ে ওঠা প্রমাণ করে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় মুখোশের আড়ালে ‘ফ্যাশ্নেবল্’ রাজনীতির বদলে সরাসরি রাজনৈতিক সংগ্রামের দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ করছে। তাই স্বভাবতই এবারের নির্বাচন সামনে তুলে এনেছে একের পর এক রাজনৈতিক প্রশ্ন। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধিকারের প্রশ্নটিকে বিচ্ছিন্নভাবে না দেখে, কর্পোরেটদের দিয়ে স্নাতক-স্নাতকোত্তর স্তরের সিলেবাস বানানোর রাজ্য সরকারের চেষ্টার বিরুদ্ধে তীব্র আওয়াজ উঠেছে। জোরালো আওয়াজ উঠেছে H E F A-র নামে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মালিকদের কেন্দ্রীয় সরকারের ১০০কোটি টাকা উপহার দেওয়ার বিরুদ্ধে। প্রশ্নটা সীমাবদ্ধ থাকেনি রোহিত ভেমুলার প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা আর কানহাইয়া-ওমর খালিদদের জেলে পাঠানোর বিরুদ্ধে। ব্যালট পেপারে প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছে একের পর এক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘Shutdown’ করার বিরুদ্ধে। ইশ্তেহারে, পোস্টারে স্লোগান ছড়িয়ে পড়েছে ‘‘SAVE PUBLIC EDUCATION’’!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment